প্রথমত, ‘জেনা’ এবং ‘ধর্ষণ’ এক না। ইসলাম এ জেনা বৈধ না , কিন্তু যুদ্ধের পর মহিলাদের যৌনদাসী হিসেবে বেবহার করা জায়েজ ছিল।
জেনা হলো বিবাহ সম্পর্ক বহির্ভূত অথবা বিয়ের আগে একজন আর একজনের সাথে স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা।
ধর্ষণ হচ্ছে নিজের লিপ্সা মিটানোর জন্যে অন্যের শরীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক বেবহার করা। নবীর আমলে যে সকল যুদ্ধ সংঘটিত হতো, সেই যুদ্ধে বিজয়ের পর মানুষ পশুপ্রাণী ও বস্তু পর্যন্ত সব কিছুই গনিমত এর মাল হিসাবে গণ্য হতো। মহিলারা ব্যাবহৃত হতো যৌনদাসী হিসেবে এবং পুরুষরা ব্যাবহৃত হতো দাশ হিসেবে।
এখন সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন বেক্তিগণ, আপনারাই বলুন – যে নারীদের স্বামী সন্তান বা আত্মীয় পরিজন যুদ্ধে এইমাত্র নিহত হয়েছে, তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে নবী রাসূল আর সাহাবারা তাদের যৌনদাসী হিসেবে ওই মহিলাদের সাথে সহবাস করছে। এটা তো জেনার চাইতেও খারাপ। গনিমতের মাল বলে তাদের ধর্ষণ করা হতো, ধর্ষণের কারণে তারা যে সন্তান জন্ম দিতেন, তাদের কেও দাসী বানানো হতো, নিজের সন্তান এর মর্যাদা দেয়া হতো না।
Comments
20 responses to “যুদ্ধের পর মহিলাদের যৌনদাসী হিসেবে বেবহার করা জায়েজ ছিল”
nastiker baccha, tor moron kintu khub kache
Apnar article ta kintu excellent hoyeche bhaiya
Kuttar bacca
তোর মতো নাস্তিকদের কারনে আজ ধর্ম প্রায় বিলুপ্তির পথে, কেয়ামত চলে এসেছে
শুয়োরের বাচ্চা, কথা কম বল
tui ekta murtad
অসাধারণ হয়েছে। চালিয়ে যান।
তুই দেশে আসলে তোড়ে ইচ্ছামতো কোপাবো।
Amader ei Islami Rastre toder moto malaun der kono jayga nai
tora amader des chere India cole jas na ken?
edese toder kono stan nai
danda mere sobgulare des chara kormo
fuck all malauns
তুই দেশে আয়, তারপর তোকে দেখাবো আমাদের একতা আছে কি নাই
তুই তোর মরণের জন্য নিজেই দায়ী থাকবি। এখনও সময় আছে লেখালেখি বন্ধ কর খানকির বাচ্চা
তোর মতো নাস্তিকগুলারে রাস্তায় প্রকাশ্যে ফাঁসি দেয়া উচিত
কয় বেটারে চুইদা তোর মায়ে তোড়ে জন্ম দিসিল? এসব কেন লিখিস খানকির বাচ্চা? জীবনের ভয় নাই?
তোর সময় কিন্তু ফুরিয়ে এসেছে। মৃত্যুর জন্য তৈরি হ ।
খানকির বাচ্চা তোড়ে গাড়ামু, একবার শুধু দেশে অ্যাঁয়
কুত্তা দিয়া কি তোর মারে চুদাইসিলি? এসব ছাইপাঁশ লিখস কেন?